2ভারতীয় জ্যোতিষ অনুযায়ী মোট ১২টি রাশি আছে। তারমধ্যে প্রত্যেকের মধ্যেই থাকে গুণাগুণের সমাহার। বিয়ের ক্ষেত্রে সবসময় বাবা-মায়েরা চান তার মেয়ের বিয়ে এমন এক পুরুষের সাথে হোক যে তার মেয়ের প্রতি খুব দয়ালু হবে। তাই জ্যোতিষশাস্ত্র বলছে –
১) বৃষ – রাশির জাতকের প্রতি আপনি আস্থা রাখতে পারেন। এরা বিশ্বাসযোগ্য। এই রাশির মানুষরা অত্যন্ত দয়াশীল এবং সহানুভূতিশীল প্রকৃতির হন। তাঁরা অন্যের দুঃখ-কষ্ট খুব ভাল বোঝেন। মানুষের পাশে দাঁড়াতে সবার আগে এগিয়ে যান। এই রাশির মানুষ অন্যের অনুগত হয়ে চলতেও পিছ পা হন না। তাই বৃষ রাশির জাতককে আপনি নির্বাচন করতে পারেন।
২) তুলা – রাশির মানুষদের মননরূপ তুলার মতোই নরম ও শোভন হয়। তুলা রাশির মানুষরা খুব দয়াশীল ও নরম মনের হন। তাঁরা কারও কষ্ট দেখতে পারেন না। যে কোনও কঠিন পরিস্থিতি সহজ ভাবে সামলাতে পারেন এবং বিনা স্বার্থে মানুষের উপকার করেন। এরা সকলের ভালোবাসা সহজেই অর্জন করে।
৩) ধনু – রাশির মানুষের মনে অনেক নরম গুন থাকলেও এরা হয় খুব দৃঢ়। তুলা রাশির মানুষরা খুব দয়াশীল ও নরম মনের হন। তাঁরা কারও কষ্ট দেখতে পারেন না। যে কোনও কঠিন পরিস্থিতি সহজ ভাবে সামলাতে পারেন এবং বিনা স্বার্থে মানুষের উপকার করেন। এই রাশির জাতককে আপনি বিশ্বাস করতে পারেন।
৪) কুম্ভ – রাশির জাতকেরা মনের দিক দিয়ে খুবই ঐশ্বর্যশালী হয়। কুম্ভ রাশির মানুষরা অন্যের প্রতি খুবই দয়াশীল হন। এঁরা মানুষের পাশে দাঁড়াতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করেন। মানুষকে সব রকম সাহায্য করতে এঁরা খুব ভালবাসেন। খুব বিপদে পড়লেই এরা সব সময় পাশে থাকে।
৫) মীন – রাশির জাতকেরা রোমান্টিক অথচ চঞ্চল হয়। এরা যে কোনও সম্পর্কের প্রতি খুব যত্নশীল হন। এঁরা স্বভাবে খুবই দয়াশীল হন। এ ছাড়া দুঃখী ব্যক্তিকে যে কোনও ভাবে সাহায্য করতে এঁরা সব সময়ে তৎপর থাকেন। এরা সহজেই আপনার বিশ্বাস অর্জন করতে পারবে।