www.machinnamasta.in

ওঁ শ্রীং হ্রীং ক্লী গং গণপতয়ে বর বরদ সর্বজনস্ময়ী বশমানয় ঠঃ ঠঃ

April 29, 2024 7:09 am
brihaspati

প্রাচীন হিন্দু সাহিত্য মতে বৃহস্পতি বৈদিক যুগের একজন ঋষি যিনি দেবতাদের পরামর্শদাতা ও গুরু। বিভিন্ন মধ্যযুগীয় গ্রন্থে এই শব্দটি বৃহস্পতি গ্রহকে ইঙ্গিত করে। প্রাচীন ভারতীয় বৈদিক গ্রন্থ মতে, তিনি হলেন বাগ্মিতার দেবতা, এবং কখনও কখনও তাকে অগ্নি দেবতার সঙ্গে শনাক্ত করা হয়।

প্রতিদিন নানা দেব-দেবীর পুজো করা হয়ে থাকে।  ভগবানের ভক্তিতে অনুপ্রাণীত হয়ে যে করি না, সে বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই! বরং করি নানা উপকার পেতে, নয়তো নানা বিপদ থেকে বেঁচে থাকতে ঠাকুর ঘর সাজিয়ে ফেলি একাধিক দেব-দেবীর মূর্তি বা ছবি দিয়ে। আর সেই দেব-দেবীদের প্রসন্ন করে নানা সুফল পেতে কী কী নিয়ম মেনে পুজো করা উচিত, সে সম্পর্কে আপনাদের জানাই।

তাই তো বারে বারে নানা প্রবন্ধের মাধ্যমে বোল্ডস্কাই আপনাদের শক্তিশালী নানা মন্ত্রের সম্পর্কে জানিয়ে থাকে। এই যেমন ধরুন আজই এই লেখায় বৃহস্পতিবার উপোস করে দেবগুরু বৃহস্পতির আরাধনা করলে কী কী উপকার মিলতে পারে, সে সম্পর্কে আলোকপাত করার চেষ্টা করা হবে। কিন্তু প্রশ্ন হল কেন পরবেন এই লেখাটা? কীই বা উপকার মিলবে তাতে?

শাস্ত্র মতে ভগবান বৃহস্পতি হলেন দেবতাদের গুরু। তাই তো তাঁর স্থান ঠিক সূর্য দেবের পরেই। শুধু তাই নয়, বৃহস্পতি দেব এতটাই শক্তিশালী যে কারও জন্ম কুষ্টিতে যদি দেবের অবস্থান দুর্বল হয়ে পরে, তাহলে একের পর এক খারাপ ঘটনা ঘটার আশঙ্কা যায় বেড়ে।

শুধু তাই নয়, কর্মক্ষেত্র থেকে সামাজিক জীবন, সবেতেই নানাবিধ বিপদের সম্মুখিন হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। আর যদি বৃহস্পতির অবস্থান বেজায় শক্তিশালী হয়, তাহলে তো কথাই নেই! কারণ সেক্ষেত্রে অর্থনৈতিক উন্নতি ঘটতে যেমন সময় লাগে না, তেমনি জ্ঞান এবং বুদ্ধির বিকাশ ঘটে চোখে পরার মতো। সেই সঙ্গে আরও নানা উপকার পাওয়া মেলে। যেমন ধরুন- বৈবাহিত জীবনে সুখ-শান্তি বজায় থাকে, বাবা-মা হওয়ার ক্ষেত্রে কোনও সমস্যা হয় না, কর্মক্ষেত্রে সম্মান বৃদ্ধি পায়, গুড লাক রোজের সঙ্গী হয়ে ওঠে, এবং ছোট-বড় নানা রোগ দূরে পালানোর কারণে শরীর-স্বাস্থ্য়ও চাঙ্গা হয়ে ওঠে।

এত দূর পড়ার নিশ্চয় জানতে ইচ্ছা করছে বৃহস্পতি দেবকে তুষ্টি করা যায় কীভাবে? এক্ষেত্রে প্রতি বৃহস্পতিবার উপোস করে “আম হ্রিম ক্লিম হ্রিম বৃহস্পতয়া নমহঃ”, এই মন্ত্রটি, উত্তর-পূর্ব দিকে মুখ করে পাঠ করতে হবে। তারপর গুরু বৃহস্পতির আরাধনা শুরু করে মনে মনে যদি গুরুর নাম নিতে পারেন, তাহলে উপকার মিলতে সময় লাগে না।

প্রসঙ্গত, প্রতি সপ্তাহে এই বিশেষ পুজোর আয়োজন করলে, তবেই কিন্তু উপকার মলে, নচেৎ কিন্তু…! লর্ড বৃহস্পতির পুজো করার সময় কী কী জিনিসের প্রয়োজন পরে? এক্ষত্রে গুরু বৃহস্পতির যন্ত্র ঠাকুরের আসনে রেখে তার সামনে ধুপ, সিঁদুর, হলুদ, আবির, হলুদ কাপড়, কপপুর, ছোট নারকেল এবং ফলু রেখে শুরু করতে হবে পুজো। প্রসঙ্গত, এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে লর্জ বৃহস্পতির প্রিয় রং হল হলুদ। তাই তো তাঁর পুজোর সময় হলুদ কাপড় রাখতে ভুলবেন না। শুধু তাই নয়, এমনটাও অনেকে মনে করেন যে বৃহস্পতিবার কেউ যদি হলুদ জামা-কাপড় পরেন, তাহলে তার উপর সারা দিন বৃহস্পতির আশীর্বাদ থাকে। ফলে কোনও বিপদ ঘটার আশঙ্কা যায় কমে।

কীভাবে করতে হবে দেবগুরু বৃহস্পতির (Brihaspati) পুজো? জন্ম কুষ্টিতে বৃহস্পতি গ্রহের অবস্থানকে শক্তিশালী করতে প্রতি বৃহস্পতি বার সকাল সকাল উঠে স্নান সেরে বৃহস্পতি মন্ত্র জপ করতে হবে। তারপর বৃহস্পতি কথা পাঠ করে শুরু করতে হবে পুজো। এক্ষেত্রে প্রথমে হলুদ কাপড় দেবের ছবি বা যন্ত্রের সামনে রেখে, তারপর ধুপ-ধূনো এবং কপপুর জ্বালিয়ে নিতে হবে।

এরপর এক মনে দেবগুরু বৃহস্পতির নাম নিতে নিতে যা যা সমস্যা রয়েছে, সে সম্পর্কে সর্বশক্তিমানকে (Spiritual) জানাতে হবে। এইভাবে প্রতি সপ্তাহে দেবের আরাধনা করলে দেখবেন উপকার মিলবেই মিলবে! প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার উপোস করতে ভুলবেন না যেন। কারণ এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে এদিন উপোস করলে বৃহস্পতি দেব বেজায় প্রসন্ন হন। ফলে জীবন সুখে-শান্তিতে ভরে উঠতে সময় লাগে না।

এক্ষেত্রে আরেকটি বিষয় জেনে রাখাও একান্ত প্রয়োজন। তা হল, যাদের কুষ্টিতে বৃহস্পতি (Jupiter) গ্রহের (Astrology) অবস্থান বেজায় দুর্বল, তারা উপোস এবং দেবের পুজো করার পাশাপাশি যদি পোখরাজ স্টোন পরতে পারেন, তাহলে কিন্তু দূরুন উপকার মেলে। কারণ এই স্টোনটি পরলে ধীরে ধীরে কুষ্টিতে গুরুর অবস্থানে পরিবর্তন আসতে শুরু করে। ফলে এই বিশেষ গ্রহের খারাপ প্রভাব কেটে যেতে সময় লাগে না। নিরামিষ খাওয়ার দিন বানিয়ে ফেলুন সুস্বাদু দুধ ঝিঙে, রইল রেসিপি বৃহস্পতি পুজোর সময় যে যে বিষয়গুলি মাথায় রাখতে হবে: গুরু বৃহস্পতিকে প্রসন্ন করা তো বেজায় সোজা।

কিন্তু তার পুজো করার সময় যদি এই নিয়মগুলি মেনে না চলেন, তাহলে কিন্তু বেজায় বিপদ! এক্ষেত্রে যে যে বিষয়গুলি মাথায় রাখা জরুরি, সেগুলি হল- পুজো (Spirituality) করার সময় হলুদ জামা-কাপড় পরতে হবে, বৃহস্পতি দেবের ছবির সামনে কলা গাছ রেখে পাঠ করতে হবে বৃহস্পতি কথা, চানা ডাল এবং গুড় দিয়ে তৈরি করতে হবে প্রসাদ, ভুলেও এদিন কলা খাওয়া চলবে না এবং বৃহস্পতি পুজোর আগে বিবাহিত মহিলারা ভুলেও চুল ধোবেন না যেন!

উপোস করার নিয়ম: যে দিন গুরু বৃহস্পতির পুজো করবেন সেদিন দিনে একবার মাত্র খাবার খেতে পারবেন, তাও সূর্যাস্তের পরে। বাকি সারা দিন উপোস করে থাকতে হবে। শুধু তাই নয়, এক্ষেত্রে আরেকটি জিনিস মাথায় রাখতে হবে, তা হল এদিন ভুলেও কিন্তু কলা এবং নুন খাওয়া চলবে না।

বেশ-ভুষা এবং জীবন শৈলীর সাথে জড়িত বৃহস্পতি গ্রহ শান্তির উপায়

হলুদ, ক্রিম রঙ এবং অফ হোয়াইট রঙ ব্যবহার করা যেতে পারে।

গুরু ব্রাহ্মণ এবং আপনার থেকে বয়স্ক লোকদের সম্মান করুন। আপনি যদি মহিলা হন তবে আপনার স্বামীকে সম্মান করুন।

আপনার সন্তান এবং বড় ভাইয়ের সাথে একটি ভাল সম্পর্ক তৈরি করুন।

কারও কাছে মিথ্যা কথা বলবেন না।

জ্ঞান বিতরণ।

বিশেষতঃ সকালে করণীয় বৃহস্পতি গ্রহের উপায়

ভগবান শিবের উপাসনা করুন।

ভগবান বামনের উপাসনা করুন।

শিব সহস্রনাম স্তোত্র জপ করুন।

শ্রীমদ্ভাগবত পুরাণ পড়ুন।

বৃহস্পতি জন্য ব্রত

বাল্য বিবাহ, অর্থ, শেখা ইত্যাদি অর্জনে বৃহস্পতিবার সিয়াম পালন করুন।

বৃহস্পতির শান্তির জন্য দান করুন

বৃহস্পতি গ্রহ সম্পর্কিত আইটেমগুলির অনুদান বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বৃহস্পতির হোরা এবং গুরুর (পুণাশু, বিশাখা, পূর্ব ভদ্রপদ) নক্ষত্রমণ্ডলে করা উচিত।

দান করা জিনিসগুলি হ’ল জাফরান রঙ, হলুদ, সোনার, ছোলা ডাল, হলুদ কাপড়, কাঁচা নুন, খাঁটি ঘি, হলুদ ফুল, পোখরাজ রত্ন এবং বই।

বৃহস্পতির জন্য রত্ন

জ্যোতিষে বৃহস্পতি গ্রহের শান্তির জন্য পুখরাজ রত্ন ধারণ করা হয়ে থাকে। গুরু ধনু আর মীন রাশির অধিপতি। অতএব ধনু আর মীন রাশির জাতকদের জন্য পুখরাজ রত্ন শুভ হয়ে থাকে।

শ্রী গুরু যন্ত্র

বৃহস্পতির অশুভ প্রভাব থেকে বাঁচার জন্য গুরু যন্ত্র কে বৃহস্পতিবারের হোরা এবং এটির নক্ষত্রের সময়ে ধারণ করুন।

বৃহস্পতির জন্য জড়ী

গুরু গ্রহ (বৃহস্পতি) এর শুভ ফল পেতে, পিপলের গোড়াটি পরুন। গুরুর হোরা এবং গুরুর নক্ষত্রমুখে এই শিকড়টি রাখুন।

বৃহস্পতির জন্য রুদ্রাক্ষ

গুরু গ্রহ (বৃহস্পতি) র শুভতার জন্য 5 মূখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করা লাভদায়ক হবে।

পাঁচ মূখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করার জন্য মন্ত্র:

ওঁ হ্রী নমঃ।

ওঁ হাং আঁ স্রং সঃ।।

বৃহস্পতির মন্ত্র

বৃহস্পতি দেহ থেকে শুভ আশীর্বাদ পাওয়ার জন্য গুরু বীজ মন্ত্রের জপ করুন। মন্ত্র- ওঁ গ্র্যং গিং গং সঃ গুরবে নমঃ!

তাছাড়া গুরু মন্ত্রে কম পক্ষে 19000 বার এই মন্ত্রের উচ্চারণ করা উচিত, কিন্তু কাল-পাত্র-দেশ পদ্ধতির অনুসারে কলিযুগে এটি 76000 বার করার উপদেশ দেওয়া হয়েছে।

গুরুর কৃপা পাওয়ার জন্য আপনি এ এই মন্ত্রেরও জপ করতে পারেন – ওঁ ব্রিঙ বৃহস্পতেয় নমঃ!

উপরে বর্ণিত বৃহস্পতির শান্তির প্রতিকারগুলি খুব কার্যকর। এই গুরু গ্রহ শান্তি ব্যবস্থা বৈদিক জ্যোতিষ উপর ভিত্তি করে, যা দেশীয় সহজেই করতে পারে। কোনও ব্যক্তি যদি আইন অনুসারে বৃহস্পতিকে শক্তিশালী করার পদ্ধতিটি সম্পাদন করে তবে তিনি কেবল বৃহস্পতির কুফল থেকে মুক্তি পেতে পারেন না, তিনি নিজে গুরু এবং ব্রহ্ম জিয়ার আশীর্বাদ পান। এই নিবন্ধে আপনাকে বৃহস্পতির দোশের প্রতিকারের পাশাপাশি তাদের করার পদ্ধতিও বলা হয়েছে যা অনুসারে আপনি গুরু মন্ত্র বা গুরু যন্তর ইনস্টল করতে পারেন।

জ্যোতিষশাস্ত্রে গুরুকে শুভ গ্রহের বিভাগে স্থান দেওয়া হয়েছে। যাইহোক, যখন কোনও নিষ্ঠুর গ্রহে ভুগছেন বা আপনার নিম্ন রাশির জাতক জাতিকায় থাকবেন তখন গুরুর ফলাফলও নেতিবাচক হতে পারে। যদি আপনার গুরু শুভ অবস্থানে থাকেন বা তাঁর উচ্চ রাশিতে (কর্কট) বসে থাকেন তবে আপনি গ্রহের শান্তির প্রতিকার নিতে পারেন। এটি আপনার জ্ঞান বৃদ্ধি করবে এবং ধর্মের কাজে আপনার আগ্রহ বাড়বে। বৃহস্পতি মন্ত্র পাঠ করে, আদিবাসীরা তাদের গুরুদের কাছ থেকে সন্তানের সুখ ও আশীর্বাদ লাভ করে।

আশা করি, বৃহস্পতি গ্রহের শান্তি সম্পর্কিত এই নিবন্ধটি আপনার জন্য উপকারী এবং আলোকিত প্রমাণ করবে।

বৃহস্পতিবার বিষ্ণুর (Vishnu) পুজো করা হয়। পাশাপাশি এই দিনটি দেবগুরু বৃহস্পতি ও লক্ষ্মীকেও সমর্পিত। দেবগুরুর বৃহস্পতির পুজো ও এই দিনের অধিপতি বৃহস্পতি হওয়ায় দিনটি বৃহস্পতিবার নামে পরিচিত। বৃহস্পতিবার কলা গাছে বিষ্ণুর পুজো করার বিধান রয়েছে। অনেকে এই তিথিতে উপবাসও করেন। বৃহস্পতিবার বিষ্ণুকে গুড়ো, ছোলা ও হলুদের ভোগ নিবেদন করা উচিত। বৃহস্পতিবারের পুজোর দেবগুরুর ব্রতকথা ও আরতীর বিধান রয়েছে। আবার এই দিনে কিছু বিশেষ মন্ত্র জপ করার কথাও বলা হয়। এর ফলে সমস্ত কষ্ট থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এবং ব্যক্তির মনস্কামনা পূর্ণ হয়।

বিষ্ণু রূপ পুজো মন্ত্র (vishnu Puja)


বিষ্ণুর রূপ মন্ত্রে তাঁর রূপের বর্ণনা করা হয়েছে। বিষ্ণুর স্তুতির সর্বোত্তম মন্ত্র এটি। বৃহস্পতিবার এই মন্ত্র জপ করলে বিষ্ণু প্রসন্ন হন। মন্ত্রটি হল

শান্তাকারম ভূজঙ্গশয়নম পদ্মনাভং সুরেশম।
বিশ্বাধারং গগনসদৃশং মেঘবর্ণম শুভাঙ্গম।
লক্ষ্মীকান্তং কমল নয়নম যোগিভির্ধ্যা নগ্ম্যম।
বন্দে বিষ্ণু ভব ভয়হরং সর্ব লোকেকনাথম।
ওম নমো নারায়ণায় নমঃ। ওম নমো ভগবতে বাসুদেবায় নমঃ।


বিষ্ণু গায়ত্রী মন্ত্র


বিষ্ণুর গায়ত্রী মন্ত্র জপ করলে মানসিক শান্তি লাভ করা যায়। এর ফলে জীবনের সমস্ত কষ্ট দূর হয়। সকালবেলা এই মন্ত্র জপ করা অত্যন্ত লাভপ্রদ। মন্ত্রটি হল–

ওম নারায়ণায় বিদ্মহে। বাসুদেবায় ধীমহি। তন্নো বিষ্ণু প্রচোদয়াৎ।।

বিষ্ণু কৃষ্ণ অবতার মন্ত্র

বিষ্ণুর কৃষ্ণ অবতারের মন্ত্র জপ করলে স্বয়ং দেবকী নন্দন আপনার সমস্ত মনস্কামনা পূর্ণ করবেন। মন্ত্রটি জেনে নিন–

শ্রীকৃষ্ণ গোবিন্দ হরে মুরারে। হে নাথ নারায়ণ বাসুদেবায়।।


বিষ্ণুর বীজ মন্ত্র

বৃহস্পতিবার বিষ্ণুর বীজ মন্ত্র জপ করা বিশেষ ফলদায়ী। ১০৮ বার এই মন্ত্র জপ করবেন। এর মধ্যে প্রথম মন্ত্রটি হল বৃহস্পতির মূল মন্ত্র। ১০৮ বার এই মন্ত্র জপ করলে কোষ্ঠীতে উপস্থিত গুরু দোষ সমাপ্ত হয়। মন্ত্রটি হল–

ওম বৃং বৃহস্পতয়ে নমঃ।

ওম ক্লীং বৃহস্পতয়ে নমঃ।

ওম গ্রাং গ্রীং গ্রৌং সঃ গুরবে নমঃ।

ওম এং শ্রীং বৃহস্পতয়ে নমঃ।

ওম গুং গুরবে নমঃ।


বিষ্ণুর সরল মন্ত্র

বৃহস্পতিবার এই মন্ত্রটিও জপ করতে পারেন–

ওম অং বাসুদেবায় নমঃ

ওম আং সংকর্ষণায় নমঃ

ওম অং প্রদ্যুম্নায় নমঃ

ওম অং অনিরুদ্ধায় নমঃ

ওম নারায়ণায় নমঃ

করন্যাস মন্ত্র

ওম ব্রাং- অঙ্গুষ্ঠভ্যাং নমঃ।


ওম ব্রীং তর্জনীভ্যাং নমঃ।

ওম ব্রূং মধ্যমাভ্যাং নমঃ।

ওম ব্রৈং অনামিকাভ্যাং নমঃ।

ওম ব্রৌং কনিষ্ঠিকাভ্যাং নমঃ।

ওম ব্রঃ করতল কর পৃষ্ঠভ্যাং নমঃ।

(Collected)

administrator

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *