শাশ্বতী চ্যাটার্জি:: এসেছিলেন সশরীরে গান গাইতে, যেতে হল কফিনবন্দী হয়ে, সত্যিই কী এটা ভাবা যায়। প্রাণচ্ছ্বল হাসিখুশী মানুষটা তাঁর ভক্তদের বিনোদনের রসদ জোগালেও একেবারে চুপিসাড়ে চলে যাবে, তা ভেবে উঠতে পারেননি কেউই। বাবা কলকাতা থেকে কফিনবন্দী হয়ে ফিরবে, বাড়ি ফিরে আদর করবে না, স্নেহের হাত মাথায় রাখবে, তা কী ভেবেছিল গায়কের দু’সন্তান। না একদমই এমন দুর্ঘটনার কথা স্বপ্নেও ভাবেননি তামারা ও নকুল।
বাবার দেহ গায়কের পুত্র নকুল ও তাঁর মা কলকাতা থেকে নিয়ে যেতে এসেছিলেন। আর তাঁর মেয়ে তামারা মুম্বইয়ে অপেক্ষা করছিলেন বাবাকে শেষবার দেখার জন্য। বাবার শেষকৃত্যের সমস্ত তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন তিনি।
তামারা বাবার উদ্দেশ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন,’ ‘তোমাকে চিরকাল ভালোবাসব ড্যাড’। মেয়ে ছাড়াও কেকের শেষকৃত্যের সমস্ত তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন তাঁর স্ত্রী।
বৃহস্পতিবার, আজ সকাল ১০.৩০ থেকে ১২.৩০ পর্যন্ত ভারসোভার বাড়িতে শায়িত ছিল গায়কের দেহ। আজ ভারসোভার হিন্দু মহাশ্মশানে গায়কের শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে।