শাশ্বতী চ্যাটার্জি:: অদিশা ৫০০-র মধ্যে পেয়েছেন ৪৯৮। যা মোট নম্বরের ৯৯.৬ শতাংশ। তিনি কোচবিহারের দিনহাটার সোনিদেবী জৈন হাই স্কুলের ছাত্রী। ভালো রেজাল্ট হবে বলে আত্মবিশ্বাসী থাকলেও এতটা ভালো হবে তা ভাবেননি।
অদিশা সংবাদমাধ্যমকে বলেন, মাধ্যমিকে ৬৭৮ নম্বর পেয়েছিলাম। সেবার প্রথম দশে থাকতে পারিনি। এবার ভালো রেজাল্ট হবে জানতাম। এতটা ভালো আশাতীত। উচ্চ মাধ্যমিকে ভালোবাসার বিষয়গুলি পেয়েছিলাম। বাবা, মা, শিক্ষক-সহ সকলে প্রেরণা জুগিয়েছেন।
প্রথম হওয়া বা মেধা তালিকায় আসার কোনও চাপ ছিল না। স্কুলের শিক্ষকরা সহযোগিতা করেছেন। লকডাউনে অনলাইন ক্লাসেও শিক্ষক-শিক্ষিকারা যেভাবে পড়িয়েছেন তা অসাধারণ। টিউশন ছাড়া দিনে ৪-৫ ঘণ্টা পড়েছি। ৯ জন গৃহশিক্ষকের কাছে পড়েছেন অদিশা। নিজের পায়ে দাঁড়ানোর পাশাপাশি ভবিষ্যতে পথশিশুদের জন্য কিছু করতে চান অদিশা। তিনি বলেন, পথশিশুদের জন্য কিছু করতে পারলে ভালো লাগবে।