www.machinnamasta.in

ওঁ শ্রীং হ্রীং ক্লী গং গণপতয়ে বর বরদ সর্বজনস্ময়ী বশমানয় ঠঃ ঠঃ

March 29, 2024 12:41 pm
theft by wife

চার মাস আগে বাড়ি ছেড়ে চলে গিয়েছিল বউমা। হঠাৎই প্রেমিককে নিয়ে শ্বশুরবাড়ি গিয়ে নগদ টাকা ও গয়না নিয়ে চম্পট দিল বধূ। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁ (Bangaon) থানার শিশুবাগান এলাকায়। বধূকে খুঁজে পেতে পুলিশের দ্বারস্থ তাঁর স্বামী।

শ্বশুড়বাড়িতে লুঠপাট চালালো বধূ। আশ্চর্য হলেও সত্যি। নিজের প্রেমিককে সঙ্গে নিয়েই এই কীর্তি বধূর। স্বামী এবার পুলিশের দ্বারস্থ বৌ ফেরত পেতে।

চার মাস আগে বাড়ি ছেড়ে চলে গিয়েছিল বউমা। হঠাৎই প্রেমিককে নিয়ে শ্বশুরবাড়ি গিয়ে নগদ টাকা ও গয়না নিয়ে চম্পট দিল বধূ। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁ (Bangaon) থানার শিশুবাগান এলাকায়। বধূকে খুঁজে পেতে পুলিশের দ্বারস্থ তাঁর স্বামী।

অভিযুক্ত মহিলার নাম মুক্তি মালাকার সাহা। গোপালনগর থানা এলাকার বাসিন্দা ছিলেন তিনি। বছর চারেক আগে শিশুবাগান এলাকার বাসিন্দা শংকর সাহার সঙ্গে বিয়ে হয় তাঁর। ওই দম্পতির এক পুত্র সন্তানও রয়েছে। পরিবার সূত্রে খবর, মাসচারেক আগে হঠাৎই বাড়ি থেকে উধাও হয়ে যান ওই মহিলা। পরিবারের তরফে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ খবর করেও মুক্তির হদিশ পায়নি কেউ। সোমবার সকালে আচমকা শ্বশুরবাড়ি হাজির হন মুক্তি। সঙ্গে ছিলেন এক যুবক। প্রতিবেশীদের দাবি, প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে এসেছিলেন মুক্তি।

সেই সময় শংকরের মা একা বাড়িতে ছিলেন। অভিযোগ, মুক্তি শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে শাশুড়ি মায়ের সঙ্গে কথা বলতে বলতে আচমকাই তাঁর মুখে রুমাল চেপে ধরেন। এরপর আর কিছু জানা নেই শংকরের মা মিনাদেবীর। ঘণ্টাখানেক বাদে দেখেন, বউমা ও তাঁর সঙ্গে আসা যুবক কেউই ঘরে নেই। আলমারি ভাঙা, শোকেস খোলা, কোনও সোনার গয়নাও নেই ঘরে। এরপরই ছেলেদের ফোন করেন বৃদ্ধা।

সাহা পরিবারের দাবি, মুক্তি নিজের সন্তানের গয়নাও নিয়ে গিয়েছেন। যাওয়ার সময় একটি ছোট ব্যাগ ফেলে গিয়েছে৷ মুক্তির স্বামী শংকর সাহা বলেন, “আমার স্ত্রী চার মাস আগে বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়েছে। এদিন ওর সঙ্গে যে ছেলেটি এসেছিল সে একটি ব্যাগ ফেলে গিয়েছে। তার মধ্যে বিভিন্ন নথিপত্রের জেরক্স কপি রয়েছে। আমরা গরীব মানুষ। অনেক কষ্ট করে তৈরি করা গহনা ও জমানো প্রায় ৭০ হাজার টাকা নিয়ে গিয়েছে।” ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বনগাঁ থানার পুলিশ।

administrator

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *