খবরে আমরাঃ পুলিশের আপৎকালীন ১০০ নম্বর নিয়ে আজব কাণ্ডের অন্ত নেই। কিছুদিন আগে স্ত্রী মাটন রাঁধেননি বলে এমার্জেন্সি নম্বরে ফোন করেছিলেন তেলেঙ্গানার এক যুবক। এবারের ঘটনাও ওই রাজ্যের। ১০০ নম্বরে ফোন করে পুলিশের কাছে বিয়ার এনে দেওয়ার আবদার করলেন এক যুবক। এমন ঘটনায় হতবাক হন পুলিশকর্মীরা।
সোমবার গভীর রাতের ঘটনা। রাত আড়াইটে নাগাদ ১০০ নম্বরে ডায়াল করেন ২২ বছরের যুবক মধু। পুলিশের কন্ট্রোল রুম ফোন ধরলে যুবক জানায় জরুরি প্রয়োজনে সে ফোন করেছে। কিন্তু কী প্রয়োজন? কোন সমস্য? পুলিশ জানতে চাইলেও ফোনে তা বলতে চায়নি মধু। সে দ্রুত ফোন কেটে দেয়। স্বভাবতই কর্তব্যরত পুলিশকর্মীরা ভাবেন, নিশ্চয়ই বড় বিপদে পড়েছেন ব্যক্তি। ফলে তড়িঘড়ি দৌলতাবাদে মধুর বাড়িতে পাঠানো হয় দুই পুলিশকর্মীকে। এরপরেই ঘটনা হাস্যকর দিকে মোড় নেয়।
সোমবার গভীর রাতের ঘটনা। রাত আড়াইটে নাগাদ ১০০ নম্বরে ডায়াল করেন ২২ বছরের যুবক মধু। পুলিশের কন্ট্রোল রুম ফোন ধরলে যুবক জানায় জরুরি প্রয়োজনে সে ফোন করেছে। কিন্তু কী প্রয়োজন? কোন সমস্য? পুলিশ জানতে চাইলেও ফোনে তা বলতে চায়নি মধু। সে দ্রুত ফোন কেটে দেয়। স্বভাবতই কর্তব্যরত পুলিশকর্মীরা ভাবেন, নিশ্চয়ই বড় বিপদে পড়েছেন ব্যক্তি। ফলে তড়িঘড়ি দৌলতাবাদে মধুর বাড়িতে পাঠানো হয় দুই পুলিশকর্মীকে। এরপরেই ঘটনা হাস্যকর দিকে মোড় নেয়।
প্রসঙ্গত, স্ত্রী মাটন রাঁধেননি বলে এমার্জেন্সি নম্বরে যে যুবক ফোন করেছিলেন, তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছিল পুলিশ। মোট ছ’ বার ১০০ নম্বরে ফোন করেছিলেন নবীন। একই কথা বারবার ফোনে বলেন। বিরক্ত হয়ে ব্যবস্থা নেয় পুলিশ। শেষ রাতে নবীনের বাড়িতে হাজির হয় পুলিশকর্মীরা। সেই সময় নবীনকে মদ্যপ অবস্থায় পান পুলিশকর্মীরা। পরদিন সকালে নবীনকে হেফাজতে নেওয়া হয়। তাঁর বিরুদ্ধে জরুরি পরিষেবার অপব্যবহারের ধারায় মামলা রুজু করে পুলিশ।