চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরে পদার্থ বিজ্ঞান। সোমবার নোবেল কমিটি ঘোষণা করলেন পদার্থ বিদ্যায় নোবেল প্রাপকের নাম। ২০২৫ সালে পদার্থবিদ্যায় তিন জন মার্কিন বিজ্ঞানী নোবেল পুরস্কার পেতে চলেছেন। মাইক্রোস্কোপিক কোয়ান্টাম মেকানিক্যাল টানেলিংয়ে বিশেষ অবদানের জন্য এই সম্মান পাচ্ছেন জন ক্লার্ক, মাইকেল এইচ ডিভোরেট এবং জন এম মার্টিনিস। এক বিবৃতিতে স্টকহোমের রয়্যাল সুইডিস অ্যাকাডেমির তরফে জানানো হয়েছে, “বৈদ্যুতিক সার্কিটে ম্যাক্রোস্কোপিক কোয়ান্টাম মেকানিক্যাল টানেলিং এবং শক্তির পরিমাণ নির্ধারণের আবিষ্কারে” বড় ভূমিকার জন্য তিন বিজ্ঞানীকে এই পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। নোবেল কমিটির চেয়ারপার্সন ওললে এরিকসসন বলেন, “শতাব্দী প্রাচীন কোয়ান্টাম মেকানিক্স যেভাবে ক্রমাগত নতুন নতুন চমক আনছে তা উদযাপন করতে পারা একটা অসাধারণ ব্যাপার। কারণ কোয়ান্টাম মেকানিক্স হল সমস্ত ডিজিটাল প্রযুক্তির ভিত।”
নোবেল কমিটির বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, “এই বছরের পদার্থবিদ্যায় নোবেল পুরস্কার কোয়ান্টাম ক্রিপ্টোগ্রাফি, কোয়ান্টাম কম্পিউটার এবং কোয়ান্টাম সেন্সর-সহ পরবর্তী প্রজন্মের কোয়ান্টাম প্রযুক্তি বিকাশের সুযোগ করে দিয়েছে।” উল্লেখ্য, পুরস্কারজয়ী তিন জনই মার্কিন বিজ্ঞানী। তারা ১১ মিলিয়ান সুইডিস ক্রাউন অর্থাৎ ১.২ মিলিয়ান ডলার পুরস্কারমূল্য পাবেন। এই খবরে সর্বত্র খুশির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।