সাধক রামকৃষ্ণের অন্যতম শিষ্য স্বামী বিবেকানন্দ বলতেন –
১) সত্য বলার হাজার রাস্তা আছে কিন্তু প্রতিটি সত্য হতে হবে৷
২) জেগে ওঠো, সচেতন হও এবং লক্ষ্যে না পৌঁছা পর্যন্ত থেমো না।
৩) পৃথিবীই হল সব থেকে বড় ব্যয়ামগার, যেখানে আমরা শক্ত সমর্থ হয়ে উঠি ৷
৪) মন ও মস্তিষ্কের দ্বন্দ্বে সব সময়ে অনুসরণ করবে মনকে ৷
৫) প্রতিদিন নিজের সঙ্গে অন্তত একবার কথা বলো, অন্যথায় হারাতে হবে জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তির সংসর্গ ৷
৬) সেই বিষয়ই ত্যাগ করো যা তোমাকে শরীর, বুদ্ধি ও আধ্যাত্মিক ভাবে দুর্বল করে তোলে ৷
৭) নেতৃত্বে যখন থাকবে তখন ভাব হবে দাসের মত, হতে হবে সম্পূর্ণ স্বার্থহীন, অসীম ধৈর্য ধরতে হবে ৷ তাহলেই সাফল্য শুধুমাত্র তোমারই।
৮) মেয়েদের আগে তুলতে হবে, সকলকে জাগাতে হবে; তবে তো দেশের কল্যাণ – ভারতের কল্যাণ।
৯) তুমি খ্রিষ্টের মতো ভাবলে তুমি একজন খ্রিষ্টান, তুমি বুদ্ধের মতো ভাবলে তুমি একজন বৌদ্ধ। তোমার ভাবনা, অনুভূতিই তোমার জীবন, শক্তি, জীবনীশক্তি।
১০) মুক্তি কী ? যখন তুমি প্রতিটি মানুষের মনের মন্দিরে ঈশ্বরের অবস্থান অনুভব করতে পারবে, সমস্ত বন্ধন থেকে তুমি মুক্তি পাবে ৷ মুক্ত হবে তুমি ৷