www.machinnamasta.in

ওঁ শ্রীং হ্রীং ক্লী গং গণপতয়ে বর বরদ সর্বজনস্ময়ী বশমানয় ঠঃ ঠঃ

February 15, 2025 1:01 pm

হিন্দু ধর্মে স্বস্তিক চিহ্ন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই বৈদিক যুগ থেকেই এই চিহ্নকে শুভ বলে গন্য করা হয়। ঋগ্বেদে স্বস্তিকাকে সূর্যের প্রতীক মনে করা হয়।

হিন্দু ধর্মে স্বস্তিক চিহ্ন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই বৈদিক যুগ থেকেই এই চিহ্নকে শুভ বলে গন্য করা হয়। ঋগ্বেদে স্বস্তিকাকে সূর্যের প্রতীক মনে করা হয়। এই চিহ্নের চারটি দিক চারটি দিক নির্দেশ করে। স্বস্তিককে মঙ্গলের প্রতীক বলে মনে করা হয়। সৌভাগ্যও আকর্ষণ করে চুম্বকের মতো। ব্যক্তির ঘরে সুখ-সমৃদ্ধি বজায় থাকে। ঘরে থাকে পজিটিভ এনার্জিও। স্বস্তিক প্রতীক তৈরি করলে সমস্ত শুভকাজ সিদ্ধ হয়।

সনাতন ধর্মে, যেকোনও শুভ কাজের আগে অবশ্যই স্বস্তিক চিহ্ন তৈরি করা হয়। মনে করা হয় যে সঠিক দিকনির্দেশনা ও সঠিকভাবে তৈরি করা স্বস্তিক চিহ্ন ঘরে সুখ ও সমৃদ্ধি নিয়ে আসে।

বিবাহ বা শুভ কাজ শুরু করা মুহূর্তে বা পুজোর সময় মঙ্গলঘটে স্বস্তিক চিহ্ন আঁকা হিন্দুধর্মে একটি গুরুত্বপূর্ণ রীতি। হিন্দু ধর্মে স্বস্তিক চিহ্নকে অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়। শাস্ত্রে এই প্রতীকটিকে শুভ বলে বর্ণনা করা হয়েছে। এই চিহ্ন ছাড়া যে কোনও পুজোই অসম্পূর্ণ বলে বিবেচিত হয়। মনে করা হয় যে, বাড়িতে স্বস্তিক প্রতীক তৈরি করলে একজন ব্যক্তি শিক্ষা থেকে কর্মক্ষেত্রে সুফল পেতে পারেন। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, স্বস্তিকার প্রতীক উত্তর-পূর্ব বা উত্তর দিকে করা উত্তম বলে মনে করা হয়। এর পরিবর্তে, বাড়িতে অষ্টধাতু বা তামার তৈরি একটি স্বস্তিক প্রতীকও রাখতে পারেন। আর্থিক লাভের সম্ভাবনাও তৈরি হয়।ঘরে মঙ্গল আবহ বয়ে আনতে সক্ষম হয়। চন্দন, কুমকুম বা হলুদ দিয়ে স্বস্তিক চিহ্ন তৈরি করা শুভ বলে মনে করা হয়।

administrator

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *