www.machinnamasta.in

ওঁ শ্রীং হ্রীং ক্লী গং গণপতয়ে বর বরদ সর্বজনস্ময়ী বশমানয় ঠঃ ঠঃ

October 13, 2025 8:00 pm

যুদ্ধ বিদ্ধস্ত পৃথিবীকে যুদ্ধমুক্ত করাই যাঁর বাসনা তেমনই এক সাহিত্যিক লাজলো ক্রাজনাহোরকাই। 

যুদ্ধ বিদ্ধস্ত পৃথিবীকে যুদ্ধমুক্ত করাই যাঁর বাসনা তেমনই এক সাহিত্যিক লাজলো ক্রাজনাহোরকাই। নোবেল কমিটির বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাসের পরিবেশের মধ্যেও সৃজনের গুণে শিল্পের শক্তিকে পুনরায় স্বমহিমায় স্থাপিত করেছেন লাজলো। হাঙ্গেরির সাহিত্যিকের শিল্পকর্মকে ‘মনোমুগ্ধকর’ এবং ‘দূরদর্শী’ও আখ্যা দিয়েছে রয়্যাল সুইডিস একাডেমি। লাজলো ক্রাজনাহোরকাইয়ের জন্ম ১৯৫৪ সালে। ১৯৮৫ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর প্রথম উপন্যাস সটানটাঙ্গো। প্রথম উপন্যাসেই পাদপ্রদীপের আলোয় চলে আসেন এই লেখক। তবে ‘হার্শট ০৭৭৬৯’ উপন্যাসের কথা আলাদা ভাবে উল্লেখ করেছে নোবেল কমিটি। বলা হয়েছে, এই উপন্যাসে হাঙ্গেরির সামাজিক অস্থিরতা নির্ভুল ভাবে ধরা পড়েছে। তাদের মতে এটি একটি ‘দুর্দান্ত সমসাময়িক জার্মান উপন্যাস’। বিশেষজ্ঞদের মতে, হাঙ্গেরি তথা পূর্ব ইউরোপের এই ঔপন্যাসিক কাফকার মহত্তম উত্তরাধিকার। 

বর্তমান বিশ্বের সেরা পাঁচ ঔপন্যাসিকের মধ্যে লাজলো ক্রাজনাহোরকাই থাকবেনই। ফলে তাঁর নোবেলজয় প্রত্যাশিতই ছিল। ‘হার্শট ০৭৭৬৯’ ছাড়া লাজলোর উল্লেখযোগ্য কাজগুলি হল ২০০৩ সালের উপন্যাস ‘এ মাউন্টেন টু দ্য নর্থ, ও লেক টু দ্য সাউথ, পাথস টু দ্য ওয়েস্ট, এ রিভার টু দ্য ইস্ট’। উপন্যাসের পাশাপাশি গল্পেও সিদ্ধহস্ত হাঙ্গেরির এই সাহিত্যিক। ২০০৮ সালে লাজলোর ১৭টি গল্পের সংকলন ‘সিয়োবো দেয়ার বিলো’ প্রকাশিত হয়েছে।

administrator

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *