www.machinnamasta.in

ওঁ শ্রীং হ্রীং ক্লী গং গণপতয়ে বর বরদ সর্বজনস্ময়ী বশমানয় ঠঃ ঠঃ

November 8, 2024 11:13 pm

এই কথা এখন খুব শোনা যায় যে ছোট সন্তানদের পড়াশুনায় মন নেই। এর জন্য অবশ্য ওরা মোটেই দায়ী নয়।

এই কথা এখন খুব শোনা যায় যে ছোট সন্তানদের পড়াশুনায় মন নেই। এর জন্য অবশ্য ওরা মোটেই দায়ী নয়। ওদের সামনে এখন প্রচুর প্রলোভন। ফলে মন সরে যাচ্ছে অন্যদিকে। এই পরিস্থিতিতে ওদের মন আবার পড়ামুখী করতে হলে বাস্তুশাস্ত্রের কয়েকটি উপদেশ মেনে চলা উচিত।

১) জ্ঞানের দেবী মা সরস্বতী এবং জ্ঞানদাতা গণেশের ছবি বা মূর্তি শিশুদের অধ্যয়নের ঘরে রাখতে হবে। এছাড়াও, শিশুদের পড়ার টেবিলটি বর্গাকার হওয়া উচিত এবং টেবিলটি কখনই দেয়াল বা দরজার কাছে রাখা উচিত নয়।

২) বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, শিশুদের অধ্যয়নের জায়গার দেয়াল সবসময় বাদামী, আকাশী নীল, সাদা বা হালকা ফিরোজা হওয়া উচিত। শিশুদের পড়ার টেবিলও একই রঙের হলে আরও ভালো হবে। শিশুদের স্টাডি রুম কখনই নীল, কালো বা লাল রঙ করা উচিত নয়, এটি শিশুদের পড়াশোনার ক্ষতি করে।

৩) শিশুদের স্টাডি রুমে প্রচুর আলো থাকতে হবে। কম আলোতে নেতিবাচক শক্তির সৃষ্টি হয়, যার কারণে শিশুদের মন স্থির থাকে না এবং পড়ালেখা নিস্তেজ হয়ে পড়ে।

৪) শিশুদের অধ্যয়নের ঘরটি সর্বদা উত্তর-পূর্ব দিকে হওয়া উচিত। এই দিকের অধিপতি হলেন সূর্য দেবতা এবং সূর্য ঈশ্বরকে তেজ ও শক্তির প্রতীক মনে করা হয়। এই কারণে উত্তর-পূর্ব দিক শিশুদের মন, বুদ্ধি এবং বিবেককে প্রভাবিত করে।

কথায় বলে, ‘বিশ্বাসে মিলায় কৃষ্ণ, তর্কে বহুদূর।’ বাস্তুশাস্ত্রের এই নির্দেশের উপর বিশ্বাস রেখে পরামর্শ মেনে চলুন, ঠিক ফল পাবেন।

administrator

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *