www.machinnamasta.in

ওঁ শ্রীং হ্রীং ক্লী গং গণপতয়ে বর বরদ সর্বজনস্ময়ী বশমানয় ঠঃ ঠঃ

August 19, 2025 2:11 am

অ্যাকোরিয়াম সবসময় রাখতে হয় বৈঠক খানা ঘরে। ঐ ঘরের উত্তর পূর্ব কিংবা দক্ষিণ পূর্ব দিক হল এটি রাখার প্রশস্ত ক্ষেত্র। শোবার ঘর, রান্না ঘর বা বাথরুমে কখনোই মাছের অ্যাকোরিয়াম রাখবেন না। অনেক সময় দেখা যায়, অ্যাকোরিয়ামে রাখা মাছগুলো মারা গিয়েছে। এতে মন খারাপ বা দুশ্চিন্তা করার কোনও কারণ নেই। বরং জানবেন যা হয়, তা ভালর জন্যই হয়।

ঘর সাজাতে অ্যাকোরিয়ামের ব্যবহার আমরা অনেকেই করি। অ্যাকোরিয়ামে রঙিন মাছের দিকে তাকিয়ে দিব্যি সময় কেটে যায়। তবে এই অ্যাকোরিয়ামের সঙ্গে বাস্তুশাস্ত্রের কিন্তু বিশেষ সম্পর্ক আছে। অনেকে আছেন যাঁরা শুধু শখের কারণে অ্যাকোরিয়াম রাখেন। আবার অনেকে আছেন ভালবেসে রঙিন মাছের সঙ্গে খেলতে ভালবাসেন। বাস্তুমতে, অ্যাকোয়ারিয়ামগুলি একটি শান্ত পরিবেশ তৈরি করতে এবং উদ্বেগ ও চাপ কমাতে বিশেষভাবে পরিচিত। কারণ অ্যাকোয়ারিয়ামের মাছের দিকে তাকানোকে থেরাপিউটিক বলে মনে করা হয়। অনেকেই হয়তো জানেন না, সত্যি এই মাছের অ্যাকোরিয়াম বাস্তু অনুযায়ী সৌভাগ্য বৃদ্ধির সহায়ক হয়ে উঠতে পারে। তবে বাড়ির কোথায় রাখবেন, তা প্রথমে জেনে রাখা দরকার।

অ্যাকোরিয়াম সবসময় রাখতে হয় বৈঠক খানা ঘরে। ঐ ঘরের উত্তর পূর্ব কিংবা দক্ষিণ পূর্ব দিক হল এটি রাখার প্রশস্ত ক্ষেত্র। শোবার ঘর, রান্না ঘর বা বাথরুমে কখনোই মাছের অ্যাকোরিয়াম রাখবেন না। অনেক সময় দেখা যায়, অ্যাকোরিয়ামে রাখা মাছগুলো মারা গিয়েছে। এতে মন খারাপ বা দুশ্চিন্তা করার কোনও কারণ নেই। বরং জানবেন যা হয়, তা ভালর জন্যই হয়। হতে পারে, হয়তো এতে আপনার ভাল হল। মনে রাখবেন মাছ নেগেটিভ শক্তি প্রতিহত করে অমঙ্গলকে দূর করে। আপনার বাড়িতে যে নেগেটিভ শক্তি জমে ছিল, মাছটি তা গ্রহণ করে মারা যায়। বসার ঘর বা ড্রয়িং রুম সাজানোর জন্য অনেক ভারতীয় পরিবারে ফিশ অ্যাকোয়ারিয়াম দেখতে পাওয়া যায়। এছাড়াও অফিসে বিশেষ করে রিসেপশনে বা হোটেলের লবি বা ডাইনিং হলগুলিতে দেখা যায়।

administrator

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *