www.machinnamasta.in

ওঁ শ্রীং হ্রীং ক্লী গং গণপতয়ে বর বরদ সর্বজনস্ময়ী বশমানয় ঠঃ ঠঃ

May 8, 2025 6:26 pm

হজ এবং হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর শান্তির বাণী হলো মানবজাতির জন্য পরম শান্তির পথ

হজ এবং হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর শান্তির বাণী হলো মানবজাতির জন্য পরম শান্তির পথ। হজ হলো একটি ধর্মীয় অনুশাসন যা মুসলিমদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। এটি কেবল একটি আনুষ্ঠানিকতা নয়, বরং এটি আত্মার পরিশুদ্ধি এবং আল্লাহর সান্নিধ্য লাভের একটি পথ। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) ছিলেন শান্তি ও ভালোবাসার প্রতীক। তিনি তাঁর জীবন ও বাণী দ্বারা মানবজাতিকে শান্তির পথে পরিচালিত করেছেন।

হজ (Hajj) হলো মুসলমানদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় ইবাদত। এটি মক্কায় অনুষ্ঠিত হয় এবং এতে বিভিন্ন আনুষ্ঠানিকতা ও আচার-অনুষ্ঠান পালন করা হয়। হজ সফরের সময় ইহরামের (কাফন) কাপড় পরে, পরিবার ও আত্মীয়-স্বজন ছেড়ে পরকালের পথে রওয়ানা হওয়াকে স্মরণ করিয়ে দেয়। এটি আল্লাহর বিধি-নিষেধ মেনে চলার একটি সুস্পষ্ট ইঙ্গিত বহন করে, যা মুমিনের জীবনকে লাগামহীন নয়, বরং আল্লাহর রশিতে বাঁধা বলে বোঝায়। 

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) ছিলেন শান্তির বাণী বাহক এবং মানবজাতির জন্য রহমতস্বরূপ। তিনি তাঁর জীবন ও বাণী দ্বারা মানবজাতিকে শান্তি ও ভালোবাসার পথে পরিচালিত করেছেন। তাঁর শিক্ষা ছিল ন্যায়, সুবিচার, ক্ষমা, সহনশীলতা এবং অন্যের প্রতি সহানুভূতি। তিনি সকল মানুষের জন্য এক ও অভিন্ন মানবতা প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন। 

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর বাণী ছিল মানবজাতির জন্য পরম শান্তির পথ। তিনি মানুষকে অন্যায়, ظلم, এবং ঘৃণা থেকে দূরে থাকার শিক্ষা দিয়েছেন। তিনি জোর দিয়েছিলেন যে, “তোমাদের মধ্যে যে কেউ অন্যায় দেখতে পাবে, সে যেন তা হাত দিয়ে প্রতিহত করে; আর যদি তা না পারে, তাহলে যেন তার জিহ্বা দিয়ে তার বিরুদ্ধে কথা বলে, আর যদি তাও না পারে, তাহলে যেন (সে যেন) অন্তর দিয়ে তা ঘৃণা করে, আর এটি ঈমানের সর্বনিম্ন স্তর।” 

administrator

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *