পুজোতে আলো একটা অন্যতম বিষয়। কত সুন্দর করে আলো দেওয়া যায় তার প্রতিযোগিতা রীতিমত চলে।ক্যানিংয়ের সেরা পুজোগুলির মধ্যে অন্যতম মিঠাখালি সার্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটির পুজো। এবার ৪২ তম বর্ষে পদার্পণ করেছে এই পুজো। রাজস্থান রাজ্যের যোধপুর শহরে অবস্থিত রাজপ্রাসাদের আদলেই এবারের মণ্ডপ তৈরি হয়েছে। অন্যদিকে প্রতিমা তৈরিতেও রয়েছে নতুনত্বের ছোঁয়া। দুধের সর, চালের শিষ দিয়ে তৈরি হয়েছে প্রতিমা। প্রতি বছরই এই পুজো উদ্যোক্তারা নতুন নতুন থিম করে দর্শকদের উপহার দেন। যোধপুর প্যালেসের আদলে মণ্ডপ তৈরি হয়েছে। তেমনই মণ্ডপের ভিতরে নানা রঙের কাঁচ দিয়ে তৈরি হচ্ছে অপরূপ কারুকাজ। মণ্ডপের মধ্যে শোভা পাচ্ছে বিশালাকার একটি ঝাড়বাতি।
মণ্ডপ সজ্যায় চমকের পাশাপাশি চন্দননগরের আলোকসজ্জা ও লেজার শো দর্শকদের মুগ্ধ করবে বলেই দাবি এই পুজো কমিটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক তথা ক্যানিং পশ্চিমের বিধায়ক পরেশ রাম দাসের। বিগত কয়েক বছর ধরে এই পুজো জেলার সেরা পুজোর তকমা পেয়ে আসছে। এই পুজো দেখতে শুধু জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নয়, কলকাতার বিভিন্ন প্রান্ত থেকেও এলাকার মানুষ আসেন। প্রতি বছরও নতুন নতুন থিমের মণ্ডপ, প্রতিমা তাঁরা তৈরি করে দর্শকদের আনন্দ দেন।