ঝাড়গ্রামের অন্যতম একটি হিন্দু মন্দির হলো রামেশ্বর মন্দির। উৎসবের দিনে এই মন্দিরটি ভক্তের কোলাহলে মুখরিত হয়ে ওঠে। এই মন্দিরটি ষোড়শ শতাব্দীর কাছাকাছি সময়ে নয়াগ্রামের রাজা চন্দ্রকেতু কর্তৃক নির্মিত হয়েছিল বলে বিশ্বাস করা হয়। এটি ঐতিহ্যবাহী ওড়িয়া স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত এবং সুবর্ণরেখা নদীর তীরে অবস্থিত। মন্দিরের পাশে প্রতি বছর গঙ্গাবারুনীর সময় একটি বিশাল মেলা বসে এবং শিবরাত্রির সময় বহু ভক্তের সমাগম হয়। মন্দিরের পাশে একটি ৫০০ বছরের পুরানো কাঁঠাল গাছ রয়েছে, যা নিত্য পূজিত হয়।
- নির্মাণ: মন্দিরটি ষোড়শ শতাব্দীর কাছাকাছি সময়ে নির্মিত হয়েছিল এবং এটি নয়াগ্রামের রাজা চন্দ্রকেতু দ্বারা তৈরি হয়েছিল বলে মনে করা হয়।
- স্থাপত্য: মন্দিরটি ঐতিহ্যবাহী ওড়িয়া স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত।
অবস্থান: এটি পশ্চিমবঙ্গ-ওড়িশা সীমান্তে, সুবর্ণরেখা নদীর তীরে অবস্থিত। - মেলা: প্রতি বছর গঙ্গাবারুনীর সময় মন্দিরের পাশে একটি বড় মেলা অনুষ্ঠিত হয়।
- শিবরাত্রি: শিবরাত্রির সময় মন্দিরে শিবচতুর্দশী থেকে তিনদিন ধরে একটি বিশাল মেলা বসে, যেখানে বহু ভক্তের সমাগম হয়।
- পুরাতন কাঁঠাল গাছ: মন্দিরের পাশে একটি ৫০০ বছরের পুরানো কাঁঠাল গাছ রয়েছে, যা মন্দিরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং এটিও নিয়মিত পূজা করা হয়।
