www.machinnamasta.in

ওঁ শ্রীং হ্রীং ক্লী গং গণপতয়ে বর বরদ সর্বজনস্ময়ী বশমানয় ঠঃ ঠঃ

May 1, 2025 2:01 pm

মানিকতলা থেকে একটু এগিয়ে গৌরীবাড়ির দিকে গেলেই পথে পড়বে বদ্রীদাস মন্দির স্ট্রিট, আর এই পথের উপরেই পড়বে কলকাতার জৈন সম্প্রদায়ের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় পীঠস্থান, পরেশনাথ মন্দির।

মানিকতলা থেকে একটু এগিয়ে গৌরীবাড়ির দিকে গেলেই পথে পড়বে বদ্রীদাস মন্দির স্ট্রিট, আর এই পথের উপরেই পড়বে কলকাতার জৈন সম্প্রদায়ের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় পীঠস্থান, পরেশনাথ মন্দির। শুধু জৈন নয়, দেশ বিদেশের নানান ধর্মের মানুষদের কাছেই পরেশনাথ মন্দির অত্যন্ত জনপ্রিয় পর্যটন স্থল। পরেশনাথ মন্দিরের আকর্ষণের অন্যতম কারণ হল এই মন্দিরের বয়স। ১৮৬৭ খ্রিস্টাব্দে, রাই বদ্রীদাস বাহাদুর মুকিম নামক এক প্রভাবশালী জৈন ব্যক্তি মন্দিরটির স্থাপনা করেন। মন্দির প্রতিষ্ঠার দায়িত্ত্বে ছিলেন শ্রী কল্যাণসুরেশ্বর জি মহারাজ।

ভগবান পরেশনাথের উৎসর্গে স্থাপিত এই মন্দিরটিতে জৈনরা পূজা করেন ২৩তম জৈন তীর্থঙ্কর পরেশনাথের। কলকাতার, তথা সমগ্র পশ্চিম ভারতের জৈন সম্প্রদায়ের কাছেই এই মন্দিরটির গুরুত্ব অপরিসীম। তাঁদের প্রধান তীর্থস্থল হিসেবে এই মন্দিরটিই বিখ্যাত। সমগ্র মন্দিরটি ভিতরে বিভাজিত চারটি মূল ভাগে। শীতলনাথ মন্দিরের মুলনায়ক হলেন ভগবান শীতলনাথ। চন্দ্রপ্রভু মন্দিরের মুলনায়ক হলেন ভগবান চন্দ্রপ্রভূস্বামী। মহাবীর এবং দাদাওয়াদি মন্দিরের পূজ্য মুলনায়ক হলেন যথাক্রমে ভগবান মহাবীরস্বামী এবং জৈন আচার্য জিন দত্ত কুশল সুরির পদযুগলের চিহ্ন।

administrator

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *